গত পর্বে আমরা ব্ল্যাকহোল কি এইটা সম্পর্কে টুপুস করে একটু জেনেছিলাম। আজকে আমরা এই ছোট্ট বাচ্চাটার জন্ম / জন্ম প্রক্রিয়া সম্পর্কে ঘুপুস করে জেনে নিব।ব্লাকহোল মুলত বেশ কয়েক ধরনের দেখা যায়। তার মদ্ধে একটা টাইপ হচ্ছে ছোট্ট ছোট্ট ব্লাকহোল । টাইপ-২ হচ্ছে একটু বড় মানে মাঝারি আর কি। আরেকটা টাইপের ব্ল্যাকহোল আছে টাইপ-৩ যারা কিনা সুপ্পপ্পপার ডুপ্পপার ম্যাসিভ ব্লাকহোল। ( সুপারম্যাসিভ ব্লাকহোল)
টাইপ-১ঃ বিগ ব্যাংয়ের খুবই অল্প সময় পরই অতি ঘন বস্তু জমে বিশাল ভরের অতি ক্ষুদ্র কিছু ব্ল্যাকহোল তৈরি হয় ( যেটা কিনা অনেকটা পরমানু আকারের মতো )। এরকম অনেক অনেক ব্লাকহোলের সৃষ্টি হয়েছিল। এদের আকার ছোট হলেও ভর প্রায় কয়েকশ কোটি টন।
( Can you feel the mass?!! ). যদিও এগুলো খুব ক্ষণস্থায়ী ছিল। প্রায় সবগুলোই বিস্ফোরনে উড়ে গেছে। তবে হয়তবা কিছু কিছ এখনও এই মহাবিশ্বেরই কোথাও না কোথাও আপন মনের সুখে উড়ে বেড়াচ্ছে।
টাইপ-২ঃ কোনো সুপারনোভা বিস্ফোরনের পর যদি তা নিউট্রন স্টারের ধাপ পার হয়ে যায় তবে সেটি মোটামুটি মাঝারি আকারের একটা ব্লাকহোলে পরিণত হয়।
টাইপ-৩ঃ কোনো গ্যালাক্সি সৃষ্টির শুরুতে তার কেন্দ্রে বিশাল পরিমান পদার্থ একীভূত হয়ে ঘুরপাক খেতে খেতে সুপারম্যাসিভ ব্লাকহোলের সৃষ্টি হয় । আবার দুইটা ব্লাকহোল এক হয়েও এরকম সুপারম্যাসিভ ব্লাকহোল সৃষ্টি হতে পারে।
|
পর্ব ১ টি পড়তে ঘুরে এসো এখানে |