বিজ্ঞান ব্লগ
No Result
View All Result
মার্চ ২৭, ২০২৩
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
হোম
বিজ্ঞান ব্লগ
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
No Result
View All Result
বিজ্ঞান ব্লগ
লিখুন
No Result
View All Result
Home সৃষ্টিতত্ত্ব

ওজোন স্তর যেভাবে পৃথিবীকে রক্ষা করছে…

ওজোন স্তর সূর্যের হাত থেকে পৃথিবী এবং পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রাণের অস্তিত্ব রক্ষা করার ক্ষেত্রে এক বিরাট ভূমিকা পালন করে।

মুশফিকুর রহমান by মুশফিকুর রহমান
7 June 2021
in অ্যারোস্পেস, ফলিত বিজ্ঞান, সৃষ্টিতত্ত্ব
ওজোন স্তর যেভাবে পৃথিবীকে রক্ষা করছে…

ওজোন স্তর হলো পৃথিবীর স্ট্রাটোস্ফিয়ার এর একটি লেয়ার যা আমাদের থেকে অন্তত প্রায় ৬.২ মাইল (১০ কিলোমিটার) উপরে অবস্থিত, এবং যা সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগুনি রশ্মি থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করে ।

আমরা যখনই অস্বাভাবিক কড়া রোদে বাইরে বের হই, তখনই আসলে সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির বিকিরণের মৃদু  প্রভাবগুলি অনুভূত হয়। রোদ থেকে বাঁচার জন্য আমরা সাধারণত সানস্ক্রিন ব্যবহার করি। কিন্তু ভাগ্যক্রমে , পৃথিবী তার নিজস্ব সানস্ক্রিন (ওজনলেয়ার) এর মাধ্যমে আমাদেরকে এ অতিবেগুনী রশ্মি থেকে রক্ষা করে। ওজোন স্তরটি না থাকলে আমরা কেবল মাত্রাতিরিক্ত রোদে পোড়াই অনুভব করতাম না, এমনকি মানব অস্তিত্ব ও হুমকির সম্মুখীন হয়ে যেতো ।

শুধু মানুষই নয়, অতিবেগুনি সূর্যের আলোর প্রখরতা পৃথিবীপৃষ্ঠে বাসকারী বেশিরভাগ প্রজাতির ক্ষেত্রেই হুমকিস্বরূপ।

ওজোন গ্যাস তৈরির জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান হচ্ছে অক্সিজেন গ্যাস  যা আল্ট্রাভায়োলেট বা অতিবেগুনী আলো শোষণ করে এবং সেই আলোকে পৃথিবীর পৃষ্ঠে  পৌঁছাতে বাধা দেয়। অক্সিজেন গ্যাস এবং অক্সিজেনের  আরেকটি  এলোট্রোপ (অক্সিজেনের আরেকটি রূপ) ওজোন স্তরে  প্রচুর পরিমাণে  বিদ্যমান।

বেশিরভাগ বাস্তুসংস্থান গুলো ক্ষতিকর অতিবেগুনি (UV) আলো থেকে তাদের সুরক্ষার জন্য ওজোন স্তরের উপর নির্ভর করে । আল্ট্রাভায়োলেট বা অতিবেগুনী রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর থেকে কম, তাই মানুষ এর কাছে এ রশ্মি দৃশ্যমান নয়। তবে মৌমাছি সহ আরো কিছু কীটপতঙ্গ এ রশ্মি দেখতে পায়।

সূর্যের রশ্মির UV আলো আমাদের ত্বককে পোড়ানোর ক্ষমতা রাখে এবং রোদের মধ্যে বাইরে থাকাকালীন আমাদের নাকের কালো রং স্পট ফেলতে পারে যা freckles নামে পরিচিত। তবে এ ধরনের স্পট ত্বকে খুবই কম পরিলক্ষিত হয়।
World Ozone Day: What's the status of ozone layer now? | EastMojo

এছাড়াও UV আলো ত্বকের ক্যান্সার এবং চোখের ছানির জন্য দ্বায়ী এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও নষ্ট করতে সক্ষম।

সাধারণত ১০% ওজোন গ্যাস আমাদের বায়ুমণ্ডল এই পাওয়া যায়। বাকি নব্বই শতাংশ ওজোন থাকে ওজোন স্তর গঠনের জন্য স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরটি একটি প্রাকৃতিক স্থাপনা সরবরাহ করে, সেখানে গ্যাসসমূহ একটি প্রতিরক্ষা মূলক স্তর গঠন করে যা পৃথিবীকে পুরোপুরি ঢেকে দেয়। স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরের শুরু হয় ৬ থেকে ১১ মাইল (৯.৬ থেকে ১৭.৭ কিলোমিটার) থেকে এবং প্রায় ৩০ মাইল (৪৮.৩ কিলোমিটার) পর্যন্ত বিস্তৃত ।

ওজোন গ্যাস যখন স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তৈরি হয় তখন  সূর্যের আলো UV রশ্মি অক্সিজেন গ্যাসকে ওজোন-অক্সিজেন সাইকেল হিসেবে হিট করে ।
File:Ciclo del ozono..png - Wikimedia Commons


এই চক্রের প্রথম পর্যায়ে সূর্য থেকে স্বল্প-তরঙ্গদৈর্ঘ্য UV আলো অক্সিজেন গ্যাসের একটি অণুতে আঘাত করে , এই আলো এতটাই শক্তি সম্পন্ন থাকে যে এটি অক্সিজেন এর মধ্যে থাকা অনুগুলোর বন্ধনকে ভেঙে দেয়, ফলে দুটি অক্সিজেন পরমাণু তৈরি হয়। এই প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে অক্সিজেন মূলত সংক্ষিপ্ত-তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের UV আলো শোষণ করে ।

দ্বিতীয় পর্যায়ে , বাকি দুটি অক্সিজেন পরমাণুর প্রত্যেকে দুটি অক্সিজেন গ্যাসের অণুতে ল্যাচ করে এবং দুটি পৃথক ওজোন অণু তৈরি করে।

স্বল্প-তরঙ্গদৈর্ঘ্য UV আলোতে ওজোন অণু গুলো বিচ্ছিন্ন করার জন্য যথেষ্ট শক্তি রয়েছে (যা অক্সিজেনের অণুর তুলনায় আরও উদ্বায়ী এবং সহজতর)। সুতরাং, চক্রের তৃতীয় পর্যায়ে ওজোন গ্যাস একটি অক্সিজেন গ্যাসের অণু এবং একটি অক্সিজেন পরমাণুতে বিভক্ত হয়, ফলে অবশিষ্ট UV আলোকের বেশিরভাগ অংশ শোষিত হয়।

আপনি যদি ভাবেন যে কেন এই প্রক্রিয়াগুলি UV আলোক শোষণ করে, তবে এর কারণ হিসেবে বলা যায়, এটি একটি বহিরাগত প্রতিক্রিয়া তৈরি করে , যা তাপ উৎপন্ন করে থাকে।মূলত, অক্সিজেন এবং ওজোন UV আলোকে উত্তাপে রূপান্তরিত করে । একসাথে ওজোন এবং অক্সিজেন গ্যাস ক্ষতিকর UV আলোর প্রায় ৯৮ শতাংশ শোষণে কার্যকর!

এখন, আমরা ওজোন স্তরের ওজোন গ্যাসের পরিমাণ পরিমাপ এবং তার বিভিন্ন উপকরণ গুলো নিয়ে আলোচনা করব ।

বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করে বায়ুমন্ডলের উলম্ব কলামের ওজন পরিমাণ বের করতে সক্ষম হন ।  এর মধ্যে একটি উপকরণ হলো ওজসোনড (“সোনড” পুরানো ইংরেজি থেকে এসেছে , যার অর্থ মেসেঞ্জার), যার মধ্যে একটি বেলুন রয়েছে যা যন্ত্রটিকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের থেকে ২১ মাইল (৩৩.৮ কিলোমিটার) উঁচুতে বহন করে।

স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের একটি ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল কনসেন্ট্রেশন সেল (ইসিসি ) ব্যবহার করে ওজোন গ্যাসের পরিমাণ পরীক্ষা করা হয়। ইসিসিতে পটাসিয়াম আয়োডাইড ব্যবহার করা হয় , যা ওজোন স্তর থেকে বৈদ্যুতিক কারেন্ট তৈরি করে যা ওজোন উপস্থিতির পরিমাণ পরিমাপ করতে সাহায্য করে।

যেহেতু, বেশি উচ্চতায় পৌঁছালে তা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এ কারণে, ডিভাইসে ল্যান্ডিংয়ের সময় ক্ষতি হ্রাস করার জন্য একটি প্যারাসুট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ।
এই ওজনসোনডিস ছাড়াও কিছু কিছু এয়ারক্রাফট স্ট্রাটোস্ফিয়ার এ গিয়ে ওজোন গ্যাস মাপার সক্ষমতা রাখে। এছাড়াও, স্থলভাগের UV শনাক্তকারী যন্ত্র পরিমাপ করতে পারে পৃথিবীর পৃষ্ঠে পৌঁছানোর জন্য UV আলো ওজোন স্তর কতটুকু অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে , যা বায়ুমন্ডলে ওজোন এর পরিমাপ সম্পর্কে আমাদের ধারণা দেয় । গ্রাউন্ড স্টেশন এবং এয়ারক্রাফট উভয় পদ্ধতিতেই ওজোন সনাক্তের ক্ষেত্রে লেজার ও ব্যবহার করা যেতে পারে ।

বিজ্ঞানীরা যে অন্যান্য যন্ত্রাদি ব্যবহার করেন সেগুলোর মধ্যে টোমস (টোটাল ওজোন ম্যাপিং স্পেকট্রোমিটার) উপগ্রহের উপকরণ গুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে । যদিও সর্বশেষ টোমস ইন্সট্রুমেন্ট তথ্য প্রেরণে ব্যর্থ হওয়ার পর ২০০৭ সালে এ প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তবে এ প্রোগ্রামটি বিগত ৩০ বছর ধরে ওজোন স্তরের অবস্থা প্রকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে । পাশাপাশি ওজন পরিমাপের জন্য বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি চালিত করা হয়েছে , যেমন: উপগ্রহে ওজোন মনিটরিং ইন্সট্রুমেন্ট (ওএমআই), যা ব্যাকস্ক্যাটারযুক্ত UV আলোককে ও পরিমাপ করে ।

Ozone layer healing itself Know why - YouTube

বিজ্ঞানীরা যখন মোট ওজোনগুলোর পরিমাণ নির্ধারণ করেন, তখন তারা বায়ুর একটি কলামে ওজোন গ্যাসের পরিমাণ পরিমাপ করেন। ওজোন পরিমাপ করার জন্য, তারা ওজোন গবেষণার অগ্রণী G.M.B. এর নাম অনুসারে ডবসন ইউনিট (DU) ব্যবহার করে । একটি ডবসন ইউনিট একটি কলামে ওজোন গ্যাসের ০.০১ মিলিমিটার বেধ নির্দেশ করে ।

এ কৌশল গুলো ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওজোন গ্যাসের পরিমাণ কত তা নির্ধারণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
Ozone Layer is Healing! - YouTube | Ozone layer, Ozone layer healing, Ozone

ওজোন স্তরে ক্ষয়ের সাম্প্রতিক কয়েক বছরের তথ্য সবাইকে নতুন করে ভাবিয়ে তুলছে। ভয়াবহ এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে জনসচেনতার কোনো বিকল্প নেই। ব্যক্তিগত সচেতনতার পাশাপাশি এগিয়ে আসতে হবে প্রতিটি দেশের সরকারকে। আমাদের উচিত এক হয়ে ওজোন স্তর রক্ষায় এগিয়ে আসা। প্রাণিকুলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ওজোন স্তর রক্ষা করা জরুরি।

মুশফিকুর রহমান

মুশফিকুর রহমান

Campus Ambassador, Science Bee

Related Posts

মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়! সায়েন্স বী বী ব্লগ clouds - Science Bee Bee blog
সৃষ্টিতত্ত্ব

মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়!

4 February 2023
The Carina Nebula
সৃষ্টিতত্ত্ব

বিজ্ঞানীরা মহাজাগতিক বস্তু গুলোর দূরত্ব ও ছবির বয়স যেভাবে নির্ণয় করেন

30 August 2022
ডার্ক-ম্যাটার-Dark-Matter-James-Webb-space-Telescope science bee
সৃষ্টিতত্ত্ব

ডার্ক ম্যাটার: রহস্যের এক ইন্দ্রজাল

20 July 2022
Science bee blogs
সৃষ্টিতত্ত্ব

যেভাবে এসেছে সূর্য: সূর্যের জন্ম থেকে মৃত্যু

18 March 2022
৬÷২(২+১) এবং ৮÷২(৩+১): Casio ভূত!
ফলিত বিজ্ঞান

৬÷২(২+১) এবং ৮÷২(৩+১): Casio ভূত!

28 October 2021
কাক দ্বিতীয় বার জোড়া
এডভেঞ্চার

একটি গুজবের উপাখ্যান-কাক দ্বিতীয় বার জোড়া বাধে না কেন জানেন?

8 October 2021
  • Trending
  • Comments
  • Latest
শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

24 December 2020
প্রসোবত্তর বিষন্নতা: মা-বাবার হাতে সদ্যপ্রসূত অথবা ছোট শিশুর মৃত্যু

প্রসোবত্তর বিষন্নতা: মা-বাবার হাতে সদ্যপ্রসূত অথবা ছোট শিশুর মৃত্যু

4 June 2021
একই বয়সে পুরুষদের তুলনায় নারীদের বয়সে বেশি দেখায় কেন?

একই বয়সে পুরুষদের তুলনায় নারীদের বয়সে বেশি দেখায় কেন?

8 December 2021

Transfusion associated graft-versus-host disease : কি এবং কেন?

29 December 2020

পদার্থবিদ নীলস বোর এবং তার নোবেল প্রাইজ এর গলিয়ে ফেলার রহস্য

0
ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

0

বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশন বা কল্পবিজ্ঞান

0

স্মৃতি সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ স্মৃতি গঠন, সংরক্ষণ ও স্মরণ

0
ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স Science bee bee blogs

ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স: কেন আমরা দুঃখের গান পছন্দ করি?

12 February 2023
মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়! সায়েন্স বী বী ব্লগ clouds - Science Bee Bee blog

মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়!

4 February 2023
স্বপ্নের-ভেতর-স্বপ্ন-inception dreaming of getting late inside a dream, dream within a dream

স্বপ্নের ভেতর স্বপ্ন! কী বলা হয় একে বিজ্ঞানের ভাষায়?

5 November 2022
The Carina Nebula

বিজ্ঞানীরা মহাজাগতিক বস্তু গুলোর দূরত্ব ও ছবির বয়স যেভাবে নির্ণয় করেন

30 August 2022

© 2021 Science Bee - Designed & Developed by Mobin Sikder.

  • Login
  • Sign Up
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস

© 2021 Science Bee - Designed & Developed by Mobin Sikder.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password? Sign Up

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
error: Alert: Content is protected !!