বিজ্ঞান ব্লগ
No Result
View All Result
ফেব্রুয়ারী ৮, ২০২৩
  • Login
  • Register
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
হোম
ব্লগ লিখুন
বিজ্ঞান ব্লগ
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
No Result
View All Result
বিজ্ঞান ব্লগ
লিখুন
No Result
View All Result
Home টেকনোলোজি ইন্টারনেট

ক্রিপ্টোকারেন্সি: বিকল্প সার্বজনীন বিনিময় মাধ্যম (দ্বিতীয় পর্ব)

Maruf Parvez by Maruf Parvez
27 December 2020
in ইন্টারনেট, ইলেক্ট্রোনিক্স, এপ্লিকেশন, টেকনোলোজি
ক্রিপ্টোকারেন্সি: বিকল্প সার্বজনীন বিনিময় মাধ্যম (দ্বিতীয় পর্ব)

গত ব্লগে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সাধারণ ধারণা দিয়েছিলাম। এই ব্লগে একটু ব্যাখ্যা এবং এর কিছু দিক সম্পর্কে একটু আলোচনা থাকতে যাচ্ছে।

গত ব্লগটি না পড়ে থাকলে এখনি পড়ে আসুন: 

ক্রিপ্টোকারেন্সি: বিকল্প সার্বজনীন বিনিময় মাধ্যম (প্রথম পর্ব)

২০১৬ সালের মাঝামাঝি থেকে এটি একটি টপ ট্রেন্ডিং মার্কেটে পরিণত হয়েছে। আর প্রতি দিনই মার্কেটে নতুন নতুন ফিচার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রবেশ করছে। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে নতুন কোম্পানিগুলো তাদের কার্যক্রম শুরু করার সাথে সাথে মার্কেটে তাদের ব্যক্তিগত কারেন্সি (কয়েন) রিলিজ করছে। এসকল কয়েন দিয়ে শুধু মাত্র তাদের সাথেই লেনদেন করা যায়। 

ক্রিপ্টকারেন্সির ইতিহাস:

১৯৮৩ সালে আমেরিকান ক্রিপ্টোগ্রাফার ডেভিড চৌম ক্রিপ্টোগ্রাফিক পদ্ধতিতে ডিজিটাল উপায়ে টাকা আদান প্রদানের বিষয়টি নিয়ে প্রথম কাজ শুরু করেন। আর সেই ব্যবস্থাটির নাম দেন ই-ক্যাশ।

তবে ২০০৮ সালে জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো সফলভাবে ডিজিটাল ক্যাশ ব্যবস্থা চালু করেন। যা কিছু দিন পরে ‘বিটকয়েন’ নামে পরিচিত পায়। বিটকয়েন হচ্ছে ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক অর্থ। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না।

যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন সম্পন্ন করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পরে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি কোনভাবেই কোনো প্রতিষ্ঠান ট্র্যাক করতে পারে না, তাই কে কার কাছে এই ডিজিটাল মুদ্রা বিনিময় করছে তা অন্য কেউ জানতে পারে না। আবার পরিচয় গোপন রেখেও এটা দিয়ে লেনদেন করা যায়। তবে এর এনক্রিপটেড লেজার সব লেনদেনকে ঝুঁকি থেকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর এ ধরনের কিপ্টগ্রাফিক ‘পিয়ার টু পিয়ার’ ব্যবস্থা কে বলে ব্লকচেইন টেকনোলজি।

ছবি: বিটকয়েনের মাইনিং এ ব্যবহৃত কম্পিউটার

কেন ক্রিপ্টোকারেন্সি?

প্রথমে একটা ডেমো দেই, আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে:

ধরুন আপনি দেশীয় একটি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করেন। মাস শেষে অফিস থেকে আপনার স্যালারি দেওয়া হলো আপনার বিকাশ এ্যাকাউন্টে। আর বললো, আজ থেকে আপনারা আর হাতে নগদ কোন স্যালারি পাবেন না। এই ভাবে সরকার সহ দেশের সব প্রতিষ্ঠানই একই কাজ করলো। এখন আপনি বাজারে গেলেন চাল ডাল কিনতে, সেখানে আপনিও পেমেন্ট করলেন বিকাশ থেকে। আর ওই সকল ব্যবসায়ীগণ তাদের পাইকাড়দের কে ও একইভাবে পে করলো। তাহলে বিষয়টি কি দাড়ালো? হাতে ধরে দেখার মত টাকার আর কোন লেনদেন হলো না। সব কিছু ভার্চুয়াল বা ডিজিটাল হয়ে গেলো। এই ধারণাটি থেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি তথা এনক্রিপ্টেড মানির জন্ম।

গত ব্লগে ইলেকট্রনিক মানি আর ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বর্ণনা দিয়েছিলাম। এ দুটো কিন্তু এক বিষয় নয়। উপরের উদাহরণে যে ব্যবস্থার কথা বলা হলো সেটা হলো ইলেকট্রনিক মানি ব্যবস্থার উদাহরণ। যে কোন দেশের সরকার ইচ্ছা করলে তাদের লোকাল মুদ্রা কে ডিজিটাল টাকায় (ইলেকট্রনিক মানি তে) পরিণত করতে পারে। লোকাল মুদ্রা ইলেকট্রনিক মুদ্রায় রূপান্তরে অনেক সুবিধা আছে। যেমনঃ টাকা কখনো নষ্ট হবে না, সরকার টোটাল টাকার পরিমাণ রিয়েল টাইম ট্র্যাক করতে পারবে, সঠিক ভাবে ভ্যাট আদায় হবে, ইলিগ্যাল কর্মকান্ডে অর্থ সরবরাহ বন্ধ হবে। এ ছাড়াও অনেক সুবিধা আছে যা বলে শেষ করা যাবে না।

আবার সঠিক সিউকিরিটি দিতে ব্যর্থ হলে টাকা সার্ভার থেকে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনাও কম না। অন্য দিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্র্যাক করাই সম্ভব না। যে জন্য কোন প্রকারে ভ্যাট, টোটাল টাকার হিসাব, আপনার বাৎসরিক ইনকাম, কোন কিছুই কেও জানতে পারবে না। তার সাথে এনক্রিপ্টেড উপায়ে লেনদেনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই যাতে কোনোভাবে পরিচয় না জানিয়ে বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে কোনো তথ্য না দিয়ে লেনদেন সম্ভব। মূলত এটাই ছিলো ক্রিপ্টো কারেন্সি এর উদ্ভবের প্রধান কারণ।

ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য:

ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। এত মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হিসেব বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এটি মাইনিং করার জন্য শক্তিশালী কম্পিউটার ও সার্ভার প্রয়োজন, রয়েছে বিদ্যুৎ খরচ। বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে মূল্যবান অর্থ কোনটি জানেন? সেটি হচ্ছে বিটকয়েন, ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রধান কারেন্সি। গত কয়েকমাস ধরে অর্থমূল্য কম থাকার পর কিছুদিন ধরে আবার নিজের আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে বিটকয়েন। বর্তমানে প্রতি কয়েনের মূল্য উনিশ লক্ষ একাত্তর হাজার একুশ টাকা। হ্যাঁ, অন্যান্য সাধারণ অর্থের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্যও বাড়ে বা কমে। এবং মানি এক্সচেঞ্জ এর ব্যবসার সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে এখন বিটকয়েনের।

মজার ব্যাপার হলো বিটকয়েনের মূল্য কিন্তু আগে এতটা ছিলো না। সাত আট বছর আগে এই কয়েনের কয়েক শত কয়েনের মূল্য হতো কিছু ডলার মাত্র। কিন্তু ধীরে ধীরে নিচের দিকে না তাকিয়ে শুধু বেড়েই চলেছে এর দাম এবং পর্যায়ক্রমে বেড়ে আজকের অবস্থায় পৌঁছেছে।

ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময় কিভাবে?

আগেই বলেছি এই কারেন্সি বিনিময়ে কোনো নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয়না এবং কোনো প্রতিষ্ঠানকে কোনো বিষয় না জানিয়েই লেনদেন করা যায়। এখানেই চলে আসে ক্রিপ্টোগ্রাফি এবং ব্লক চেইনের ব্যাপার। এই ব্যবস্থায় কোনো ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহারকারী নিজের কম্পিউটারে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বিভিন্ন হিসাব ও অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে দেয় এবং এর বিনিময়ে সে কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করতে পারে। এ পদ্ধতিকে বলা হয় মাইনিং। কিন্তু কোনো ব্যাক্তির কম্পিউটারে যদি এতো গুরুত্বপূর্ণ অর্থের হিসাব রাখা হয় তাহলে কি জালিয়াতির সম্ভাবনা থাকবে না? এখানেই কাজে আসে ব্লক চেইন ও পিয়ার টু পিয়ার। সাধারণভাবে বোঝাতে গেলে বলতে হয় বিভিন্ন কম্পিউটারে একই তথ্য রেখে ভাগ ভাগ করে আলাদাভাবে মিলিয়ে দেখা হয় এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।

 

 

আশা করি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে মোটামুটি একটা ধারণা এসেছে। কোনো প্রশ্ন বা সাজেশন থাকলে অবশ্যই জানাবেন।

Tags: cryptocryptocurrencyক্রিপ্টোক্রিপ্টোকারেন্সি
Maruf Parvez

Maruf Parvez


Related Posts

ডাটা সায়েন্স মেশিন লার্নিং ক্যাগল Data science Machine learning kaggle science bee
ইন্টারনেট

মেশিন লার্নিং- ডেটা সায়েন্স এবং বাংলাদেশে ক্যাগল

5 August 2022
ডাটা সায়েন্স মেশিন লার্নিং ক্যাগল Data science Machine learning kaggle science bee
ইন্টারনেট

মেশিন লার্নিং: কম্পিউটার যেভাবে শিখে 

5 August 2022
মানব শরীরে মাইক্রোচিপ বৃত্তান্তঃ ভালো নাকি খারাপ?
টেকনোলোজি

মানব শরীরে মাইক্রোচিপ বৃত্তান্তঃ ভালো নাকি খারাপ?

4 May 2022
virtual reality ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
টেকনোলোজি

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি: প্রযুক্তির এক অপার সম্ভাবনা

19 March 2022
Science Bee Blogs ঘড়ি-আবিষ্কারের-ইতিহাস
টেকনোলোজি

হস্তীঘড়ি: মধ্যযুগের এক অনবদ্য আবিষ্কার!

14 February 2022
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
টেকনোলোজি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টেকওভার – মানব সভ্যতার হুমকি?

3 December 2021
  • Trending
  • Comments
  • Latest
শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

24 December 2020
প্রসোবত্তর বিষন্নতা: মা-বাবার হাতে সদ্যপ্রসূত অথবা ছোট শিশুর মৃত্যু

প্রসোবত্তর বিষন্নতা: মা-বাবার হাতে সদ্যপ্রসূত অথবা ছোট শিশুর মৃত্যু

4 June 2021
একই বয়সে পুরুষদের তুলনায় নারীদের বয়সে বেশি দেখায় কেন?

একই বয়সে পুরুষদের তুলনায় নারীদের বয়সে বেশি দেখায় কেন?

8 December 2021

Transfusion associated graft-versus-host disease : কি এবং কেন?

29 December 2020

পদার্থবিদ নীলস বোর এবং তার নোবেল প্রাইজ এর গলিয়ে ফেলার রহস্য

0

চকোলেট তৈরীতে তেলাপোকাঃ পুরোটাই সত্য নাকি কেবলই ধোকা?

0
ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

0

বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশন বা কল্পবিজ্ঞান

0
মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়! সায়েন্স বী বী ব্লগ clouds - Science Bee Bee blog

মেঘ তত্ত্ব: মেঘ যেভাবে ভেসে বেড়ায়!

4 February 2023
স্বপ্নের-ভেতর-স্বপ্ন-inception dreaming of getting late inside a dream, dream within a dream

স্বপ্নের ভেতর স্বপ্ন! কী বলা হয় একে বিজ্ঞানের ভাষায়?

5 November 2022
The Carina Nebula

বিজ্ঞানীরা মহাজাগতিক বস্তু গুলোর দূরত্ব ও ছবির বয়স যেভাবে নির্ণয় করেন

30 August 2022
Science Bee blogs রাগ-রাগান্বিত-মানুষ-চিৎকার

রাগান্বিত অবস্থায় মানুষের কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন হয়, কিন্তু কেনো?

28 August 2022

© 2021 Science Bee - Designed & Developed by Mobin Sikder.

  • Login
  • Sign Up
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস

© 2021 Science Bee - Designed & Developed by Mobin Sikder.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password? Sign Up

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
error: Alert: Content is protected !!