বিজ্ঞান ব্লগ
No Result
View All Result
জানুয়ারী ১৮, ২০২১
  • Login
  • Register
  • হোম
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
ব্লগ লিখুন
বিজ্ঞান ব্লগ
  • হোম
  • বিজ্ঞান সংবাদ
  • প্রশ্নোত্তর
  • সায়েন্স বী কেন?
  • নিয়মাবলি
  • আমাদের লেখা
    • ফলিত বিজ্ঞান
    • সায়েন্স ফিকশন
    • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
    • টেকনোলোজি
      • ইন্টারনেট
      • এপ্লিকেশন
      • রোবটিক্স
      • ইলেক্ট্রোনিক্স
      • সাই-ফাই মুভি
    • সৃষ্টিতত্ত্ব
    • এডভেঞ্চার
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • অনুপ্রেরণা
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • অ্যারোস্পেস
No Result
View All Result
বিজ্ঞান ব্লগ
No Result
View All Result
Home ফলিত বিজ্ঞান

পৃথিবী এর কি ওজন আছে, থাকলেও তা কিভাবে নির্ণয় করা হয়েছে?

আমাদের পৃথিবীর ভর খুব বেশি না মাত্র 5.972 ×10^24 kg

by Syed Hasbi
7 January 2021
in ফলিত বিজ্ঞান
2 min read
0

পৃথিবীর ওজন

Share on FacebookShare on Twitter

পৃথিবীর ওজন হচ্ছে 5.972 ×10^24 kg এবং একটি এক কেজির লোহার বলের ওজন হচ্ছে এক কেজি।

 

এই যে বললাম এর ওজন এক কেজি, সবসময় আমরা এভাবে বললেও এতে একটা ভুল আছে, kg হচ্ছে ভর প্রকাশের একক এবং ওজনের একক হচ্ছে N। আমরা বাজার থেকে আনা এক কেজি আলু বলতে আসলে সেই পরিমাণ আলুর ভরকেই বোঝাই, কিন্তু প্রচলিতভাবে একে ওজন বলে প্রকাশ করা হয়। কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় ভর এবং ওজনের তফাত টা ধরা হয়।

 

প্রতিটি বস্তুরই নিজস্ব ভর আছে, কিন্তু ভর থাকলেও ওজনও অবশ্যই থাকবে এরকম না।

ওজন= ভর × g (অভিকর্ষজ ত্বরণ)

মানে,অভিকর্ষজ ত্বরণ শুন্য হলে বস্তুর ভর থাকা সত্বেও ওজন থাকবে না।

যদি মহাকাশে পৃথিবীকে একটা বস্তু হিসেবে ধরা হয়, এবং মহাশূন্যে সকল বস্তুই ওজনহীন যতক্ষণ না পর্যন্ত সেটা কোন অভিকর্ষ বলের প্রভাব আছে এমন স্থানে না যাচ্ছে।

আরওপড়ুন

বাদুড়ঃ প্রাণীজগতের অন্যতম পরাশক্তিসম্পন্ন এক প্রজাতি!

স্পেসস্টেশন এ নভোচারীরা কেন ভাসতে থাকে?

রেললাইনের ফিশ প্লেট : জানার আছে যেসব তথ্য

তাই ভর থাকা সত্বেও মহাকাশে অন্যান্য বস্তুর মত পৃথিবীরও ওজন নেই।

এখন বুঝতেই পারছেন, আসলে পৃথিবীর ওজন নয় পৃথিবীর ভর হচ্ছে 5.972 ×10^24 kg।

বস্তুর ভর অপরিবর্তনশীল, কিন্তু ওজন পরিবর্তন হয় স্থানের অভিকর্ষজ ত্বরণ এর উপর ভিত্তি করে। এক কেজি ভরের আলুর ওজন পৃথিবীতে হবে একে 9.807 m/s² দিয়ে গুণ দিলে যত হবে তত। কারণ বস্তুর ভরকে অভিকর্ষজ ত্বরণ দিয়ে গুণ দিলে যা বের হয় তা হচ্ছে তার ওজন। সুতরাং এক কেজি ভরের আলুর ওজন পৃথিবীতে ৯.৮N এবং মঙ্গল গ্রহে ৩.৫N।

এখন ভাবেন পৃথিবীর ওজন কত হতে পারে, যেহেতু আমরা পৃথিবীর ভর জানি, তাহলে একে অভিকর্ষজ ত্বরণ দিয়ে গুণ দিলেই ওজন বের হবে তাই না? কিন্তু কার সাপেক্ষে অভিকর্ষজ ত্বরণ গুণ দিব, পৃথিবী আছে মহাশূন্যে আর পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ মহাকর্ষ বল হিসাব করা হয়েছে এর ভর নির্ণয়ের ক্ষেত্রে (নিচেই বলব), যদি পৃথিবীকে বিশাল বড় একটি গ্রহে নেয়া হয় এবং সেখানে পৃথিবীর ওজন মাপা হয় তখন এর ওজন সমান হবে পৃথিবীর ভর গুণন সেই বিশাল গ্রহের অভিকর্ষজ ত্বরণ।

বিভিন্ন স্থানের আলাদা অভিকর্ষজ ত্বরণের কারণে এর ওজন ভিন্ন হবে, তবে ভরটা জানলে সহজেই সেই ওজন বের কর যাবে।

 

এখন দেখা যাক কিভাবে এই পৃথিবীর ভর বের করা হয়েছে

আমরা এটা জানি যে, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু একে অপরকে আকর্ষণ করে, যে পদার্থের মধ্যে অনুগুলোর ঘনত্ব যত বেশি তার ভর তত বেশি, এবং ভর যত বেশি তার আকর্ষণ বলও ততটাই প্রবল হয়ে থাকে।

নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে দুটি লোহার বলকে যদি পাশাপাশি রাখা হয় তাহলে একটা সময় পর বল দুটি একে অপরের কাছে এসে পরবে, এর কারণ বল দুটির নিজস্ব আকর্ষণ বল, লোহার বলের আকার এবং ঘনত্ব তুলনামূলক কম হওয়ায় এদের আকর্ষণ বলও অনেক নগন্য।

দুটি বস্তু একে অন্যকে নিজেদের দিকে কত বলে টানবে সেটা বের করার জন্য নিউটন একটি সূত্র দিয়েছিলেন যেটি হচ্ছে –

F={G(M1XM2)}/r^2

এখানে, F হচ্ছে বল , এবং G হচ্ছে ইউনিভার্সাল মহাকর্ষীয় ধ্রূবক যা ১৭৯৮ সালে হেনরি কেভেন্ডিস একটি পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ণয় করেছিলেন, ধরি M1 হচ্ছে পৃথিবীর ভর, এবং M2 বস্তুটি এক কেজি ভরের লোহার বল, r হচ্ছে বস্তু দুটির মধ্যবর্তী দূরত্ব (কেন্দ্র থেকে কেন্দ্র)।

এগুলা পড়তে ভুলবেন না !! 

রেললাইনের ফিশ প্লেট : জানার আছে যেসব তথ্য

ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ: মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন

ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক খুঁটিনাটিঃ সুন্দর ছবির ভেতরের কথা

যদি M2 বস্তু বা লোহার বলটিকে ১০০ মিটার উচু থেকে পৃথিবীর দিকে ছাড়া হয় তবে r হবে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ (কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের দূরত্ব)+১০০ মিটার।

(পৃথিবী গোল, মানুষ পৃথিবীর পরিধি জানে তাই ব্যাসার্ধ সহজেই বের করা যায়)।

এখন M1 অর্থাৎ পৃথিবী, M2 বা এক কেজি ভরের লোহার বলকে অভিকর্ষজ ত্বরণের টানে 9.807 m/s² বেগে পৃষ্ঠের দিকে টানলে বস্তুটি পৃষ্ঠে 9.8N বলে এসে পড়বে, এটা জানা যায় কারণ, পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণ আমরা জানি।

এখানে, সবগুলোর মান যেহেতু জানা আছে শুধু M1 অর্থাৎ প্রথম বস্তু বা পৃথিবীর ভর জানা নেই, বাকি মান গুলো বসালে এর মান এমনিতেই বের হবে।

F=9.8N, M2=1kg, r=6.371 million মিটার।

এই মান গুলো উক্ত সমীকরণে বসালে M1 এর মান পাওয়া যাবে যা হচ্ছে প্রথম বস্তু বা পৃথিবীর ভর 5.972 ×10^24 kg।

যেহেতু ভর বস্তুর ঘনত্বের উপর নির্ভর করে, ১৬০০ সালের দিকে মানুষ ঘনত্বের হিসাব করে পৃথিবীর ভর বের করেছিল, কিন্তু সেটা ছিল পৃথিবীর আসল ভরের তিন ভাগের এক ভাগ মাত্র। পৃথিবীর ঘনত্বকে তখন তারা অনেক কম ধরেছিল। ভেবেছিল পৃথিবীর বেশির ভাগ অংশ পানি আর পাথর দিয়ে ভর্তি হবে। কিন্তু পৃথিবীর কেন্দ্র লোহা দিয়ে ভর্তি, এবং ৮০% ভর তার কেন্দ্রে অবস্থিত।

ঘনত্ব নিয়ে বিজ্ঞানী আইজাক নিউটনের আনুমান সবচেয়ে কাছাকাছি ছিল। তিনি বলেছিলেন পৃথিবীর ঘনত্ব পানির ঘনত্বের চেয়ে পাঁচ গুণ বা ছয় গুণ বেশি। আসলে পৃথিবীর গড় ঘনত্ব হল ৫.৫১৫ (গ্রাম/ ঘন সেমি)।

পৃথিবী অনেক ধরনের আলাদা পদার্থ দিয়ে গঠিত এবং এর সব জায়গায় ঘনত্ব এক না তাই পুরো পৃথিবীর সঠিক ঘনত্ব বের করা অনেক কঠিন, তাই এর ঘনত্ব বের করে তা থেকে ভর নির্ণয় করা প্রচুর ঝামেলার কাজ। অবশেষে নিউটনের সমীকরণের সাহায্যে পৃথিবীর আসল ভর বের হয়েছিল।

Comments

comments

Share62Tweet39
Syed Hasbi

Syed Hasbi

I'm an universal learner, with a brain having unknown limitation of it's power and trying to feed it by knowledge and information.

Related Posts

বাদুড়ঃ প্রাণীজগতের অন্যতম পরাশক্তিসম্পন্ন এক প্রজাতি!
ফলিত বিজ্ঞান

বাদুড়ঃ প্রাণীজগতের অন্যতম পরাশক্তিসম্পন্ন এক প্রজাতি!

14 January 2021
স্পেসস্টেশন এ নভোচারীরা কেন ভাসতে থাকে?
ফলিত বিজ্ঞান

স্পেসস্টেশন এ নভোচারীরা কেন ভাসতে থাকে?

11 January 2021
রেললাইনের ফিশ প্লেট : জানার আছে যেসব তথ্য
ফলিত বিজ্ঞান

রেললাইনের ফিশ প্লেট : জানার আছে যেসব তথ্য

4 January 2021
ফিরে দেখা বৈরুত বিস্ফোরণ: অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের রসায়ন
ফলিত বিজ্ঞান

ফিরে দেখা বৈরুত বিস্ফোরণ: অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের রসায়ন

31 December 2020
সময় সম্প্রসারণ:ভবিষ্যৎ পৃথিবী ভ্রমণের মাধ্যম।
ফলিত বিজ্ঞান

সময় সম্প্রসারণ:ভবিষ্যৎ পৃথিবী ভ্রমণের মাধ্যম।

30 December 2020
ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক খুঁটিনাটিঃ সুন্দর ছবির ভেতরের কথা
টেকনোলোজি

ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক খুঁটিনাটিঃ সুন্দর ছবির ভেতরের কথা

24 December 2020
daily science

বী ব্লগার

Newest | Active | Popular
  • Profile picture of Piupooh
    Piupooh
  • Profile picture of Team Bee
    Team Bee
  • Profile picture of Sadia Binte Chowdhury
    Sadia Binte Chowdhury
  • Profile picture of Arifhossain
    Arifhossain
  • Profile picture of Radia Ahmed Lubna
    Radia Ahmed Lubna
  • Trending
  • Comments
  • Latest

পদার্থবিদ নীলস বোর এবং তার নোবেল প্রাইজ এর গলিয়ে ফেলার রহস্য

15 May 2020

Transfusion associated graft-versus-host disease : কি এবং কেন?

29 December 2020
শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

শিশুতোষ বিজ্ঞানে জাফর ইকবাল স্যার এবং তার প্যাটেন্টগুলো

24 December 2020
ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ: মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন

ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ: মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন

6 January 2021

পদার্থবিদ নীলস বোর এবং তার নোবেল প্রাইজ এর গলিয়ে ফেলার রহস্য

0

চকোলেট তৈরীতে তেলাপোকাঃ পুরোটাই সত্য নাকি কেবলই ধোকা?

0
ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

ইনফরমেশন আর্কিটেকচার (Information Architecture) খুঁটিনাটি

0

বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশন বা কল্পবিজ্ঞান

0
বিজ্ঞানী সত্যেন বোস : বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানীর অধরা নোবেল

বিজ্ঞানী সত্যেন বোস : বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানীর অধরা নোবেল

16 January 2021
বাদুড়ঃ প্রাণীজগতের অন্যতম পরাশক্তিসম্পন্ন এক প্রজাতি!

বাদুড়ঃ প্রাণীজগতের অন্যতম পরাশক্তিসম্পন্ন এক প্রজাতি!

14 January 2021
যক্ষ্মা এর জীবাণু যখন ড্রাগ রেজিস্ট্যান্টঃ MDR-TB ও XDR-TB

যক্ষ্মা এর জীবাণু যখন ড্রাগ রেজিস্ট্যান্টঃ MDR-TB ও XDR-TB

11 January 2021
স্পেসস্টেশন এ নভোচারীরা কেন ভাসতে থাকে?

স্পেসস্টেশন এ নভোচারীরা কেন ভাসতে থাকে?

11 January 2021
বিজ্ঞান ব্লগ

Science Bee is one of the largest science-based education platforms for youths across the country. The purpose of this platform is to transform the diversity and inclusivity of science & technology, to reach the under-served community and increase the number of people who are actively engaged and involved in science & technology.

© 2020 Science Bee - Designed and Developed by Mobin Sikder.

  • Login
  • Sign Up
  • লগিন করে ব্লগ লিখুন
  • ফলিত বিজ্ঞান
  • টেকনোলোজি
    • রোবটিক্স
    • ইলেক্ট্রোনিক্স
    • ইন্টারনেট
    • এপ্লিকেশন
    • সাই-ফাই মুভি
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
  • অনুপ্রেরণা
  • সৃষ্টিতত্ত্ব
  • এডভেঞ্চার
  • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • বিজ্ঞানী
  • নতুন আবিষ্কার
  • সায়েন্স ফিকশন
  • সাবজেক্ট রিভিউ
  • কল্পবিজ্ঞান
  • অ্যারোস্পেস

© 2020 Science Bee - Designed and Developed by Mobin Sikder.

Welcome Back!

OR

Login to your account below

Forgotten Password? Sign Up

Create New Account!

OR

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
error: Alert: Content is protected !!